নবাবগঞ্জ উপজেলা
আকর্ষণ সমূহ
তথ্য
১৪ টি ইউনিয়ন নিয়ে এ উপজেলা গঠিত। এ উপজেলার নামকরণ সম্পর্কে মতান্তর আছে। বহুল প্রচলিত জনশ্রুতি আছে যে, নবাবী আমলে মুর্শীদাবাদ থেকে নেপথে ঢাকা যাতায়াত কালে নবাব বা তাদের অধীনস্থ কর্মচারী- সৈন্যসামন্ত এখানে তাবু ফেলে বিশ্রাম গ্রহন করত। তাছাড়া কিছু কিছু কর্মচারী খাজনা আদায়ের জন্য এ এলাকায় বসবাস করত। ফলে ধীরে ধীরে জনবসতি বৃদ্ধি পেলে গঞ্জ গড়ে উঠে। নবাবী আমলের স্থানীয় প্রশাসন কর্তৃক এলাকাটির নামকরণ করা হয় নবাবগঞ্জ। নবাবগঞ্জ উপজেলা একটি প্রাচীন জনপদ। এখানকার ভাষা সাবলীল ও পরিচ্ছন্ন বাঙলা। কোন কোন শব্দে অহমিয়া প্রভাব পরিলক্ষিত হয়। এখানকার প্রাচীন মুসলিম জমিদার পরিবারে এখনও ফাসির্ভাষা ব্যবহার রয়েছে। বাংলাদেশর বিখ্যাত দি লায়ন সারকার্স পিতৃভূমি নবাবগঞ্জে। সংস্কৃতিক অঙ্গনে নবাবগঞ্জের জয়যাত্রা ঈষর্নীয়। কবিগান, বিচারগান, জারিগান, যাত্রা, সারিগান, সাপুড়েদের সাপখেলা প্রদশন, র্নৌকা বাইচ, নাটক সারা বছর মানুষকে বিনোদন দিয়ে থাকে। ঢাকার অদূরে এক ঐতিহ্যবাহী উপজেলা নবাবগঞ্জ। এখানে যুগযুগ ধরে ভ্রাতৃত্ববন্ধনে বসবাস করে আসছে মুসলমান, হিন্দু, খ্রিষ্টান। এখানে বিভিন্ন ধমের প্রাচীন ধমীয় প্রতিষ্ঠানগুলো তারই সাক্ষ্য বহন করে। নতুন বান্দুরার মুঘল আমলের ভাঙ্গা মসজিদ, হাসনাবাদ গ্রামে ১৭৭৬ সালে নিমিত প্রাচীন গীজা, কলাকোপা গ্রামের খেলারাম দাতার বাড়ী, কাশিমপুরে নবাবী আমলের নিমিতপ্রাচীন মসজিদ, যন্ত্রাইল ইউনিয়নের হরিস্কুলের শিবমন্দির/মঠ। অধিকন্তু,মহাকবি কায়কোবাদের জন্মস্থান এ উপজেলার আগলা ইউনিয়নে।
Where to stay How to go১। এন মল্লিক
২। যমুনা রিল্যাক্স