Array
(
[0] => Array
(
[name] => Hason Raja Museum
[post_id] => 22939
[post_link] => http://offroadbangladesh.com/places/hason-raja-museum/
[thumb_link] => http://offroadbangladesh.com/wp-content/uploads/2015/11/DSC04660-300x200.jpg
[post_content] => {:en}
Hason Raja was born on 1854 in Sunamganj. His old house is situated at the bank of Surma River in the Tegharia area of Sunamganj Sadar. It is now been converted as a museum and a well known tourist place in the city.
Hason Raja was actually an aristocrat Zamindar. But he won a lot of people's heart by writing an enormous number of lyrics. After listening to his song, famous poet Rabindranath Tagore send him wishful letter. His tomb was situated in their family graveyard in Gazir Dorga area, Sunamganj where his mothers tomb was there too.
The museum is situated only 5 minutes walking distance from the Sunamganj city center traffic point. Today his used utensils and other accessories are kept in this place.
{:}{:bn}
হাসন রাজা (জন্ম ১৮৫৪ মৃত্যু ১৯২১ খ্রিঃ) সুনামগঞ্জ পৌরসভা এলাকার তেঘরিয়ায় সুরমা নদীর কূল ঘেষে দাঁড়িয়ে আছে হাসন রাজার স্মৃতি বিজড়িত বাড়ীটি। এ বাড়িটি একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান। হাসন রাজা মূলত ছিলেন একজন সম্ভ্রান্ত জমিদার। মরমী সাধক হাসন রাজা জীবনে অসংখ্যা গান রচনা করে আজ অবধি লোকপ্রিয়তার শীর্ষ অবস্থান করেছেন। কালোর্ত্তীণ এ সাধকের ব্যবহৃত কুর্তা, খড়ম, তরবারি, পাগড়ি, ঢাল, থালা, বই ও নিজের হাতের লেখা কবিতার ও গানের পান্ডুলিপি আজও বহু দর্শনার্থীদের আবেগ আপ্লুত করে। এই মরমী কবির রচিত গানে মুগ্ধ হয়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হাসন রাজাকে পত্র মাধ্যমে অভিনন্দন ও প্রশংসা জানিয়েছিলেন।সুনামগঞ্জ পৌর এলাকাধীণ গাজীর দরগা নামক পারিবারিক কবরস্থানে প্রিয়তম মায়ের কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শুয়ে আছেন মরমী কবি হাসন রাজা। হাসন রাজার মাজার দেখার জন্য প্রতি বৎসর বহু দর্শনার্থীর সমাগম হয়।
সুনামগঞ্জের ট্রাফিক পয়েন্ট এলাকা থেকে গাড়ি যোগে ৫মিনিটে গন্তব্য স্থানে পৌঁছা যায়।
{:}
)
[1] => Array
(
[name] => Nilphamari Museum
[post_id] => 6266
[post_link] => http://offroadbangladesh.com/places/nilphamari-museum/
[thumb_link] => http://offroadbangladesh.com/wp-content/uploads/2015/02/offroadbangladeshlogo2-300x178.png
[post_content] =>
The past administration office of Nilphamari mahakuma (sub-division) is now known as Nilphamari Museum. Many signs of the history and heritage of Nilphamari are restored here. It is situated in Nilphamari headquarters.
)
[2] => Array
(
[name] => {:en}Khulna Museum{:}{:bn}খুলনা জাদুঘর{:}
[post_id] => 18719
[post_link] => http://offroadbangladesh.com/places/khulna-museum/
[thumb_link] => http://offroadbangladesh.com/wp-content/uploads/2015/09/P_20150908_130118_1_p.jpg
[post_content] => {:en}
Khulna Museum is the Divisional Museum in Khulna, situated in the Shibbari Mor/KDA Avenue area at Khulna City. Established by the department of Archaeology in 1998, this museum mainly shows the different earthen and pottery samples. However, there is a gallery to display the mythological characters of Hinduism made by Black Basalt. Additionally, on the way of entrance, there is a photo gallery too to let people aware about the historical structures of Khulna Division. Some terracotta, toys made with clay and building tiles are also there to display.
Ticket: All Bangladeshi citizens can get entry by paying 20 taka. For foreigners, it is 100 taka.
Time Table: During Winter it is Open from 9 Am to 5 Pm. In the summertime the timetable is from 10 Am to 6 Pm. Lunch brake is from 1 pm to 1:30 Pm. Sunday Closed.
{:}{:bn}খুলনা শহরের শিববাড়ী এলাকায় খুলনা বিভাগীয় জাদুঘর অবস্হিত । ১৯৯৮ সালে এ জাদুঘরটি প্রতিষ্ঠিত হয় । প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণে এ জাদুঘরে উপস্হাপিত হয়েছে বিভিন্ন যুগের মৃৎপাত্র, হিন্দু ও বৌদ্ধ মুর্তি, শিলালিপি, পোড়ামাটির ফলকচিত্র, অলংকৃত ইট, পোড়ামাটির বল, পোড়ামাটির গুটিকা ইত্যাদি । এছাড়াও উল্লেখযোগ্য কয়েকটি প্রত্নস্হল ও ঐতিহাসিক ইমারতের আলোকচিত্রও আছে ।
টিকেট প্রাপ্তিস্থানঃ
জাদুঘরের গেটের পাশেই রয়েছে টিকেট কাউন্টার, জনপ্রতি টিকেট এর দাম পনের টাকা করে, তবে পাঁচ বছরের কম কোন বাচ্চার জন্যে টিকেট এর দরকার পড়েনা। তবে মাধ্যমিক পর্যায়ের শিশু-কিশোরদের জন্য প্রবেশ মুল্যে নির্ধারন করা হয়েছে ৫ টাকা। সার্কভুক্ত বিদেশি দর্শনার্থীর জন্যে টিকেট মূল্য পঞ্চাশ টাকা এবং অন্যান্য বিদেশী দর্শকদের জন্য টিকেটের মূল্য একশত টাকা করে।
বন্ধ-খোলার সময়সূচীঃ
গ্রীষ্মকালে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত কেল্লা খোলা থাকে। মাঝখানে দুপুর ১টা থেকে ১.৩০ পর্যন্ত আধ ঘণ্টার জন্যে বন্ধ থাকে। আর শীতকালে সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে। শীতকালেও দুপুর ১টা থেকে ১.৩০ পর্যন্ত বন্ধ থাকে। আর সবসময়ের জন্যেই শুক্রবারে জুম্মার নামাযের জন্যে সাড়ে বারোটা থেকে তিনটা পর্যন্ত বন্ধ থাকে। রবিবার সাধারণ ছুটি এবং সোমবার বেলা ২.০০ থেকে খোলা থাকে। এছাড়াও সরকারী কোন বিশেষ দিবসে জাদুঘর বন্ধ থাকে ।{:}
)
[3] => Array
(
[name] => {:en}The Liberation War Museum{:}{:bn}মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর{:}
[post_id] => 1502
[post_link] => http://offroadbangladesh.com/places/the-liberation-war-museum/
[thumb_link] => http://offroadbangladesh.com/wp-content/uploads/2015/02/Bangladesh_Liberation_War_Museum1-300x225.jpg
[post_content] => {:en}
The Liberation war museum (LWM) was established in 1996, to Honor the Bangladeshi people’s heroic struggle for democracy and national rights through the armed resistance against the Pakistan Army; after it had unleashed one of the worst genocides in history upon the people of then East Pakistan in the middle of night, 25 March 1971. The nine months long war led to the emergence of independent Bangladesh as a secular democratic state in December 1971. The museum bring to view the untold stories of courage and determination, victory and defiance, heroics and heartbreaks. It is run by a Board of Trustees with overwhelming support of all sections of people and is the outcome of citizen’s effort at all levels. It is now recognized-nationally and internationally, as a reliable and credible institution protecting the history of the emergence of Bangladesh.
Currently the Museum's collection boasts about 14000 objects that include rare photograph, documents, media coverage and materials used by freedom fighters and martyrs of the Liberation War. In 1999, the museum, with the assistance of Bangladesh Army, excavated two killing fields in Dhaka suburb and these human remains of 1971 genocide added a more real dimension to the displays in the museum. Due to space constraints in the rented premises, the museum can exhibit about 1300 objects. A plan to build to proper museum on its own land is on the cards and the museum should be housed in its own premises by 2014.
Liberation War Museum is outcome of citizen's effort and is run by a Board of Trustee. It is now recognized, nationally and internationally, as credible institution on history of Bangladesh independence. The museum through its special programmes endeavors to link history of liberation war with contemporary pressing social and human right issues. LWM is founder member of International Coalition of Historic Site Museum of Conscience and institutional member of American Association of Museums.
Visitors of the museum realize how through popular struggle and human sacrifices fundamental principles of democracy, secularism and nationalism of Bangladesh constitution (1972) evolved. Attempts have been taken through displays and regular programmes to create a living museum where visitor/participants can draw contemporary relevance for building national unity and a tolerant society against human rights abuses.
{:}{:bn}
১৯৯৬ সালের ২২শে মার্চ উদ্বোধন হওয়া এই জাদুঘরে প্রায় দশ হাজারের অধিক নিদর্শন প্রদর্শিত হচ্ছে অথবা আর্কাইভে সংরক্ষিত আছে। বর্তমানে নিজস্ব জমিতে ঢাকার আগারগাঁও এ এই জাদুঘরের নিজস্ব ভবনের নির্মাণকাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে। জাদুঘরের নীচতলার গ্যালারিগুলো বাংলাদেশের প্রাচীন ইতিহাস থেকে শুরু করে অবিভক্ত বাংলায় ঘটে যাওয়া ইংরেজবিরোধী আন্দোলনের ঘটনাবলি নিয়ে সাজানো হয়েছে। এছাড়া জাদুঘরের বেশীরভাগ বিভাগই বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে ধারন করে আছে।
১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চের কালরাত থেকে শুরু করে দীর্ঘ নয় মাস বর্বর পাকিস্তানী বাহিনী তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের মুক্তিকামী জনগনের ওপর ইতিহাসের জঘন্যতম গণহত্যা সংঘটিত করেছিল। দীর্ঘ নয় মাসের সশস্ত্র সংগ্রাম শেষে এক সাগর রক্তের বিনিময়ে ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর একটি ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। গনতন্ত্র এবং স্বাধিকার আদায়ে এদেশের মানুষের অকুতভয় সশস্ত্র প্রতিরোধ এবং সংগ্রামকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে ১৯৯৬ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর।
অজানা সাহস এবং প্রতিজ্ঞার ঘটনাবলির পাশাপাশি এই জাদুঘরে রয়েছে বিদ্রোহ, বিজয়, সাহসিকতা এবং বুকভাঙ্গা বেদনার মর্মস্পর্শী না বলা কথা। সমাজের সর্বস্তরের মানুষের সার্বিক সহযোগিতায় একটি বোর্ড অফ ট্রাস্টি এই জাদুঘরটি পরিচালনা করছে। বর্তমানে এই জাদুঘরটি বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস সংরক্ষণের ক্ষেত্রে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে একটি নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে।
বর্তমানে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সংগ্রহে প্রায় ১৪০০০ সংগ্রহ রয়েছে। এসবের মধ্যে আছেঃ দুর্লভ ছবি, কাগজ পত্র, দেশী বিদেশী সংবাদপত্রে প্রকাশিত মুক্তিযুদ্ধের সংবাদ, মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের ব্যবহার করা বিভিন্ন জিনিসপত্র এবং যুদ্ধাস্ত্র। ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ঢাকার অদুরে দুটি বধ্যভূমি খনন করে এবং সেখান থেকে আবিষ্কৃত হয় গণহত্যার শিকার শহীদদের দেহাবশেষ এবং ব্যবহার করা বিভিন্ন সামগ্রী। এসকল দেহাবশেষ এবং ব্যবহার করা সামগ্রী প্রদর্শনীর মাধ্যমে জাদুঘরটি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে জীবন্ত রূপ দান করেছে। তবে ভাড়া করা ভবনে জায়গার স্বল্পতার কারনে মাত্র ১৩০০ টি সংগ্রহ প্রদর্শিত হচ্ছে। তবে, অতি শীঘ্রই মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ঢাকার আগারগাঁও এ নিজস্ব জমিতে নির্মিত নিজস্ব ভবন থেকে আরও বড় পরিসরে কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে।
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর বিশেষ বিশেষ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে সমসাময়িক বিভিন্ন আলোচিত সামাজিক এবং মানবাধিকারমূলক ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত করে নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করে চলেছে। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর আমেরিকান এসোসিয়েশন অফ মিউজিয়ামের সদস্য ছাড়াও ইন্টারন্যাশনাল কোয়ালিশন অফ হিসটোরিক সাইট মিউজিয়াম অফ কনশেন্স এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।
এই জাদুঘরে আগত দর্শনার্থীরা অনুধাবন করতে পারেন কতটা ত্যাগের মাধ্যমে এদেশে গনতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, এবং জাতীয়তাবাদের মৌলিক নীতিগুলোকে সংবিধানের মাধ্যমে অধিস্তিত করা হয়েছে। বিভিন্ন প্রদর্শনী এবং অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একটি জীবন্ত জাদুঘর প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হচ্ছে যাতে করে এখানে আগত দর্শনার্থীরা জাতীয় ঐক্য সৃষ্টির পাশাপাশি মানবাধিকার লঙ্ঘনের ব্যাপারে সমাজে সচেতনতার সৃষ্টি করতে পারে।
{:}
)
)