Array
(
[0] => Array
(
[name] => Single domed Mosque and Tomb of Shah Mansur
[post_id] => 5775
[post_link] => http://offroadbangladesh.com/places/single-domed-mosque-and-tomb-of-shah-mansur/
[thumb_link] => http://offroadbangladesh.com/wp-content/uploads/2015/03/DSC_02161-300x199.jpg
[post_content] =>
In every single part of Bangladesh there are some Archaeological & Historical remains, which has enriched our cultural history. Lack of awareness and proper knowledge in common people results in gradual ruining of many Historical & Archaeological sites in our country.
One of the great example of deteriorations of an Archaeological site in Narsingdi district is ‘Single domed Mosque and Tomb of Shah Mansur’ located at Kumradi, Shibpur upazila.
It was built in eighteenth century by a Muslim saint named Shah Mansur. In course of time, the existence of the mosque is totally replaced by a new built Madrasa. But, still now the remaining of ‘Tomb of Shan Mansur’ is existing, although it is hard to assume how the original structure was.
Architectural Property and Layout:
Tomb of Shah Mansur, A massive structure which is architecturally rich and decorated with different kinds of design. It is in rectangular shape and built in very unique way. In the western wall of this building there are five arch shaped entrance, among them middle one is open and decorated with multi foil design. Others are Closed arch & also contains the same design like the opened one. The southern side of the tomb is severely disturbed, broken and ruined. Main entrance of the tomb is totally vanished, but still we can observe some three archways very close to the grave of Shah Mansur. It seems like there are two grave inside the building. We assume that other grave might be Shah Mansur’s wife.
There is another unique structure situated in the southern side of the tomb. It is just a square shaped Minar containing open space inside of it, in the roof top it contains a bulbous shaped dome. It has four arch shaped ways in four brick wall.
In the most eastern part of this tomb there is a large pond. Which is probably same years old as the tomb is.
Myth related to this Structure:
There are several myths interrelated with this feature. People say that Shah Mansur used to pet a tiger inside of square shaped structure which is situated in the eastern side of the tomb. Although, It’s a myth but it contains some evidences which might prove it true. Inside of this square shaped structure there are two iron’s ring attached with brick wall.
And it is also said, Once there were some big fishes in the pond. Local people believe that, those fish were actually cursed human being and for this reason they buried those death fish in a grave yard near to Pond.
Present Condition and Immediate Conservation Issue:
Present condition of the features situated in this complex is in very sensitive condition. One domed Mosque built by Shah Mansur is vanished and a new Madrasa replacing it. The tomb of Shah Mansur is near to destruction. The whole brick building contains several banyan tree and different species of trees.
The unique square shaped Minar is also near to ruin. Beside this structure there is bathroom built very recently for Madrasa students.
Immediate steps should be taken to conserve and preserve these features from its deterioration.
)
[1] => Array
(
[name] => {:en}Choyani Para Two dome Mosque{:}{:bn}ছয়ানিপাড়া দুই গম্বুজ মসজিদ{:}
[post_id] => 3807
[post_link] => http://offroadbangladesh.com/places/choyani-para-two-dome-masjib/
[thumb_link] => http://offroadbangladesh.com/wp-content/uploads/2015/02/offroadbangladeshlogo2-300x178.png
[post_content] => {:en}
Choyani Para Two dome Mosque was built in 15th century. It has its own architectural pride. There were no dui Gombuj masjid in Bengal in 15th century. Locals claim that the Government needs to give attention regarding its preservation.
[This spot needs more detail. If you have more information and photos, please be advised to add in our website. Your name will be published as a Content Contributor]
{:}{:bn}ছয়ানিপাড়া দুই গম্বুজ মসজিদ সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলায় অবস্থিত। মসজিদটি ১৪শত শতাব্দীতে নির্মাণ করা হয়। স্থাপত্যশৈলীর ক্ষেত্রে এটির রয়েছে নিজস্বতা। ১৪শত শতাব্দীতে বাংলায় কোন দুই গম্বুজ মসজিদ ছিল না। স্থানীয়রা মনে করে সরকারের উচিত মসজিদটি রক্ষনাবেক্ষনে মনোনিবেশ করা।{:}
)
[2] => Array
(
[name] => {:en}Baba Adam Shahid Mosque{:}{:bn}বাবা আদমের মসজিদ এবং দরগা {:}
[post_id] => 7979
[post_link] => http://offroadbangladesh.com/places/baba-adam-shahi-mosque/
[thumb_link] => http://offroadbangladesh.com/wp-content/uploads/2015/04/baba-adam-300x169.jpg
[post_content] => {:en}
Baba Adam Shahid Mosque (বাবা আদম শহীদ মসজিদ) is an archaeologically significant mosque situated in Munshiganj District.
Baba Adam's Mosque shows all the decorative and architectural characteristics of the sultanate architecture of Bengal. This mosque, in fact, bears the mature form of the sultanate mosque style of this region (Bangladesh).
It is a six-domed mosque. An inscription, fixed above the central doorway in the east, records 888 AH/1483 AD as the date of construction of the mosque. Malik Kafur built it during the reign of Sultan Fateh Shah. Baba Adam's Mosque is now protected monument under the Department of Archaeology, Bangladesh. It has been renovated and is in a comparatively good state of preservation. Besides the mosque there is a tomb known as Baba Adam's Mazar, where, according to a legend, baba adam shahid, who died in a holy war, was buried. It is difficult to ascertain the historicity of this tomb due to lack of authentic sources. There is a newly built small tomb structure situated on the south-east side of the courtyard of the mosque. Previously, there was no roof over the tomb.
The present tomb is square in plan (7.62m a side) and is undated and without any inscription tablet. The simple grave has no feature of architectural importance and the Department of Archaeology is not responsible for preserving it.
{:}{:bn}
বাবা আদমের মসজিদ এবং দরগা মুন্সীগঞ্জ জেলার রামপাল থানার রিকাবিবাজার ইউনিয়নের কাজী কসবা গ্রামে অবস্থিত। বহুগম্বুজবিশিষ্ট আয়াতক্ষেত্রাকার এই মসজিদটির ভেতরের অংশের আয়তন ১০.৩৫ মিটার গুণিতক ৬.৭৫ মিটার এবং বাইরের অংশের আয়তন ১৪.৩০ মিটার গুণিতক ১১.৪৫ মিটার। মসজিদটির দেয়ালের পুরুত্ব প্রায় ২ মিটার। বাবা আদম মসজিদের তিনটি সারিতে প্রবেশের জন্য মোট দুটি পথ রয়েছে। এই মসজিদের পশ্চিম দিকের দেয়ালের পেছনের অংশের তিনটি স্তর রয়েছে এবং মাঝখানের স্তরে নকশাকরা বহুখাঁজবিশিষ্ট খিলানের প্যানেল রয়েছে। মসজিদের ছাদে দুই সারিতে তিনটি করে মোট ছয়টি একই ধরনের গোলাকার গম্বুজ রয়েছে। বাবা আদম মসজিদে দুটি সরু স্তম্ভ রয়েছে যেগুলো কালো অগ্নিয়গিরিজাত শিলা দিয়ে নির্মিত। এই স্তম্ভগুলোর গোড়া অষ্টভুজাকার, ষোল পার্শ্বযুক্ত এবং শিকল ও ঘণ্টার আদলে নকশাকৃত। বাবা আদম মসজিদের মুসলিম আমল পূর্ববর্তী পাথরের পিলারগুলোর উপর মসজিদের সরু প্রজাতির খিলানগুলো দাড়িয়ে আছে যেখান থেকে ছয়টি গম্বুজের উদয় হয়েছে। মসজিদটি ইটের তৈরি হলেও এটির পিলার এবং আয়তাকার স্তম্ভগুলো পাথরের তৈরি।
সুলতানি আমলের বেশীরভাগ স্থাপনার মত এই মসজিদের কার্নিশ এবং ছাদ বক্ররেখা বেষ্টিত। মসজিদের পশ্চিম দিকের দেয়ালের মিহরাবের সাথে সমান্তরালভাবে পূর্বদিকে তিনটি চমৎকার বক্রাকার ফটক রয়েছে।
বাবা আদম মসজিদের খিলান ও ছাদের মধ্যকার স্থানে গোলাপের নকশা রয়েছে এবং ছাঁচের নকশায় প্রস্তুতকৃত কুলুঙ্গির সারি রয়েছে। মসজিদে সবকটি ফটক এবং মিহরাবে আয়াতক্ষেত্রাকার নকশা খোদাই করা আছে এবং উত্তর ও দক্ষিন দিকের দেয়ালে আয়াতক্ষেত্রাকার কুলুঙ্গি রয়েছে। মসজিদটিতে কোন মিনার নেই এবং মাঝখানের ফটকের দুই পাশেই বহু খাঁজবিশিষ্ট দুটি আয়াতক্ষেত্রাকার প্যানেল রয়েছে। ছোট পিলারসমূহের উপরে বাবা আদম মসজিদের খিলানগুলো দাড়িয়ে আছে যেগুলোতে টেরাকোটার চমৎকার ঝুলে থাকা ফুলের নকশা করা আছে। বাবা আদম মসজিদের বহিরাংশের মত নকশা সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর মসজিদের বহিরাংশেও দেখা যায়।
বাবা আদমের মসজিদের নকশা এবং স্থাপত্যশৈলীতে সেসময় বাংলায় সুলতানি আমলের স্থাপত্যশৈলীর চরিত্র দেখতে পাওয়া যায়। এই অঞ্চলের (বাংলাদেশের) মসজিদগুলোতে সুলতানি স্থাপত্যশৈলীর পূর্ণ রুপের মসজিদ ছাড়াও এখানে একটি দরগা রয়েছে যেটি বাবা আদমের মাজার নামে পরিচিত। লোককথায় আছে যে বাবা আদম শহিদ একটি ধর্মযুদ্ধে নিহত হবার পর তাঁকে এখানে দাফন করা হয়। নির্ভরযোগ্য সূত্রের অভাবে এই দরগার ইতিহাস সঠিকভাবে জানা যায়নি। মসজিদের উঠানের দক্ষিন-পূর্বদিকে একটি নবনির্মিত ছোট দরগা রয়েছে। পূর্বে দরগার উপর কোন ছাদ ছিল না। বর্তমানে অবস্থিত দরগাটি বর্গাকার (যার প্রতিটি বাহু ৭.৬২ মিটার এবং এটিতে কোন শিলালিপি নেই তাই কবে এটি নির্মিত হয়েছিল তারও কোন তারিখের উল্ল্যেখ নেই। দরগার পাশে অবস্থিত কবরটি অতি সাধারণ তাই এটির কোন স্থাপত্যশৈলীর দিক দিয়ে কবরটির কোন গুরুত্ব নেই আর তাই প্রত্নতাত্ত্বিক অধিদফতর কবরটি সংরক্ষণও করছে না।
{:}
)
[3] => Array
(
[name] => {:en}Atiya Jame Masjid{:}{:bn}আতিয়া জামে মসজিদ{:}
[post_id] => 4502
[post_link] => http://offroadbangladesh.com/places/atia-jame-masjid/
[thumb_link] => http://offroadbangladesh.com/wp-content/uploads/2015/03/Tangail_mosque-Atiya-by-maremagna1-300x225.jpg
[post_content] => {:en}
The photo of this iconic mosque used to be printed on the Ten Taka note of Bangladesh. Nowadays these notes are very rare and are available only at the banks or on in the collection of few people now a days. Atiya is a historical four century year old mosque located at the Delduar Thana of Tangail district. It was named by the village Atiya and the mosque is also known as Atiya Jame Masjid.
Atiya Jame Mashjid is approximately 6 kilometers from the Tangail town. A small river called Louhojong Nodi flows near the mosque which gives it a more aesthetic appeal. The mosque is around 18m by 12m, it has four spherical domes at the top, one is the larger, which is located at the west part of the mosque. Other three are smaller sized and located at the east side of the mosque. All three domes are in a single row. Seems like the bigger one is for the Imam, and other three are for Musalli (regular people). All the domes are decorated at the bottom part and having a small minaret like object at the top. The mosque has four pillars at the four corners and each of the pillars are stylish and decorated nicely.
The mosque has lovely terracotta at the outer side of east and the north side wall. Those are very simple with just few small flowers inside the circles. The mosque has three entrance at the east side, and two entrance at the north and south side each.
This mosque was built during 1610 by Muslim Jomidar Sayeed Khan Panni, son of Baizid Khan Panni. He also dug a large water tank at the western side of the mosque. Local says that the mosque was built for the honor of a saint Shah Baba Kashmiri.
The mosque was damaged during the massive earthquake of 1800. A reconstruction of the mosque was made in 1837. Also, during 1909 another reconstruction made by two Jamindar from Korotia and Delduar of Tangail jointly. Wazed Ali Khan Panni was from Korotia, and Abu Ahmed Guznavi Khan from Delduar.
{:}{:bn}
পুরাতন দশ টাকার নোটের ডানদিকে এই মসজিদটির ছবি রয়েছে। তবে আজকাল দশ টাকার পুরাতন নোটটি ব্যাঙ্কে পাওয়া যায় এবং মাঝে মাঝে মানুষের হাতে দেখা যায়। প্রায় চারশত বছর পুরাতন ঐতিহাসিক আতিয়া মসজিদ টাঙ্গাইল জেলার দেলদুয়ার থানায় অবস্থিত। আতিয়া গ্রামের সাথে মিল রেখে মসজিদের নামকরণ করা হয়েছে।
টাঙ্গাইল শহর থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে লৌহজং নামে একটি ছোট নদী মসজিদের কাছ দিয়ে বয়ে গিয়েছে। মসজিদটির দৈর্ঘ্য ১৮ মিটার এবং প্রস্থ ১২ মিটার। আতিয়া মসজিদে চারটি গো্লাকারের গম্বুজ রয়েছে যেগুলোর মধ্যে বড় গম্বুজটি মসজিদের পশ্চিম অংশে অবস্থিত। বাকি তিনটি গম্বুজ আকারে ছোট এবং মসজিদের পূর্বদিকে একই সারিতে অবস্থিত। গম্বুজগুলো দেখে মনে হয় যেনো বড় গম্বুজটি হল ইমাম এবং বাকি গম্বুজগুলো হল মুসল্লি। গম্বুজগুলোর নীচের অংশে নকশার কাজ রয়েছে এবং উপরে ছোট মিনারের মত বস্তু রয়েছে। মসজিদের চারকোণায় চারটি চমৎকার নকশা করা পিলার রয়েছে।
আতিয়া মসজিদের পূর্ব এবং উত্তর দিকের বাইরের দেয়ালে টেরাকোটার উপর চমৎকার বৃত্তের মাঝে ছোট ফুলের নকশার কাজ রয়েছে। মসজিদের পূর্বদিকে তিনটি, উত্তর ও দক্ষিন দিকে দুটি করে প্রবেশপথ রয়েছে।
১৬১০ সালে বাইজিদ খান পন্নীর পুত্র মুসলিম জমিদার সাইদ খান পন্নী এই মসজিদটি নির্মাণ করেছিলেন। তিনি মসজিদের পশ্চিমদিকে একটি বড় পানির ট্যাংক খনন করেছিলেন। স্থানীয়রা বলে থাকেন সাধক শাহ বাবা কাশ্মীরির সম্মানে এই আতিয়া মসজিদটি নির্মাণ করা হয়।
১৮০০ সালের প্রচণ্ড ভুমিকম্পে আতিয়া মসজিদ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং ১৮৩৭ সালে মসজিদটি পুনঃ নির্মাণ করা হয়। এছাড়া ১৯০৯ সালে টাঙ্গাইলের করটিয়ার জমিদার ওয়াজেদ আলী খান পন্নী ও দেলদুয়ারের জমিদার আবু আহমেদ গজনবী খান যৌথভাবে মসজিদটি পুনঃ নির্মাণ করেন।
{:}
)
)