Array
(
[0] => Array
(
[name] => {:en}Baba Adam Shahid Mosque{:}{:bn}বাবা আদমের মসজিদ এবং দরগা {:}
[post_id] => 7979
[post_link] => http://offroadbangladesh.com/places/baba-adam-shahi-mosque/
[thumb_link] => http://offroadbangladesh.com/wp-content/uploads/2015/04/baba-adam-300x169.jpg
[post_content] => {:en}
Baba Adam Shahid Mosque (বাবা আদম শহীদ মসজিদ) is an archaeologically significant mosque situated in Munshiganj District.
Baba Adam's Mosque shows all the decorative and architectural characteristics of the sultanate architecture of Bengal. This mosque, in fact, bears the mature form of the sultanate mosque style of this region (Bangladesh).
It is a six-domed mosque. An inscription, fixed above the central doorway in the east, records 888 AH/1483 AD as the date of construction of the mosque. Malik Kafur built it during the reign of Sultan Fateh Shah. Baba Adam's Mosque is now protected monument under the Department of Archaeology, Bangladesh. It has been renovated and is in a comparatively good state of preservation. Besides the mosque there is a tomb known as Baba Adam's Mazar, where, according to a legend, baba adam shahid, who died in a holy war, was buried. It is difficult to ascertain the historicity of this tomb due to lack of authentic sources. There is a newly built small tomb structure situated on the south-east side of the courtyard of the mosque. Previously, there was no roof over the tomb.
The present tomb is square in plan (7.62m a side) and is undated and without any inscription tablet. The simple grave has no feature of architectural importance and the Department of Archaeology is not responsible for preserving it.
{:}{:bn}
বাবা আদমের মসজিদ এবং দরগা মুন্সীগঞ্জ জেলার রামপাল থানার রিকাবিবাজার ইউনিয়নের কাজী কসবা গ্রামে অবস্থিত। বহুগম্বুজবিশিষ্ট আয়াতক্ষেত্রাকার এই মসজিদটির ভেতরের অংশের আয়তন ১০.৩৫ মিটার গুণিতক ৬.৭৫ মিটার এবং বাইরের অংশের আয়তন ১৪.৩০ মিটার গুণিতক ১১.৪৫ মিটার। মসজিদটির দেয়ালের পুরুত্ব প্রায় ২ মিটার। বাবা আদম মসজিদের তিনটি সারিতে প্রবেশের জন্য মোট দুটি পথ রয়েছে। এই মসজিদের পশ্চিম দিকের দেয়ালের পেছনের অংশের তিনটি স্তর রয়েছে এবং মাঝখানের স্তরে নকশাকরা বহুখাঁজবিশিষ্ট খিলানের প্যানেল রয়েছে। মসজিদের ছাদে দুই সারিতে তিনটি করে মোট ছয়টি একই ধরনের গোলাকার গম্বুজ রয়েছে। বাবা আদম মসজিদে দুটি সরু স্তম্ভ রয়েছে যেগুলো কালো অগ্নিয়গিরিজাত শিলা দিয়ে নির্মিত। এই স্তম্ভগুলোর গোড়া অষ্টভুজাকার, ষোল পার্শ্বযুক্ত এবং শিকল ও ঘণ্টার আদলে নকশাকৃত। বাবা আদম মসজিদের মুসলিম আমল পূর্ববর্তী পাথরের পিলারগুলোর উপর মসজিদের সরু প্রজাতির খিলানগুলো দাড়িয়ে আছে যেখান থেকে ছয়টি গম্বুজের উদয় হয়েছে। মসজিদটি ইটের তৈরি হলেও এটির পিলার এবং আয়তাকার স্তম্ভগুলো পাথরের তৈরি।
সুলতানি আমলের বেশীরভাগ স্থাপনার মত এই মসজিদের কার্নিশ এবং ছাদ বক্ররেখা বেষ্টিত। মসজিদের পশ্চিম দিকের দেয়ালের মিহরাবের সাথে সমান্তরালভাবে পূর্বদিকে তিনটি চমৎকার বক্রাকার ফটক রয়েছে।
বাবা আদম মসজিদের খিলান ও ছাদের মধ্যকার স্থানে গোলাপের নকশা রয়েছে এবং ছাঁচের নকশায় প্রস্তুতকৃত কুলুঙ্গির সারি রয়েছে। মসজিদে সবকটি ফটক এবং মিহরাবে আয়াতক্ষেত্রাকার নকশা খোদাই করা আছে এবং উত্তর ও দক্ষিন দিকের দেয়ালে আয়াতক্ষেত্রাকার কুলুঙ্গি রয়েছে। মসজিদটিতে কোন মিনার নেই এবং মাঝখানের ফটকের দুই পাশেই বহু খাঁজবিশিষ্ট দুটি আয়াতক্ষেত্রাকার প্যানেল রয়েছে। ছোট পিলারসমূহের উপরে বাবা আদম মসজিদের খিলানগুলো দাড়িয়ে আছে যেগুলোতে টেরাকোটার চমৎকার ঝুলে থাকা ফুলের নকশা করা আছে। বাবা আদম মসজিদের বহিরাংশের মত নকশা সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর মসজিদের বহিরাংশেও দেখা যায়।
বাবা আদমের মসজিদের নকশা এবং স্থাপত্যশৈলীতে সেসময় বাংলায় সুলতানি আমলের স্থাপত্যশৈলীর চরিত্র দেখতে পাওয়া যায়। এই অঞ্চলের (বাংলাদেশের) মসজিদগুলোতে সুলতানি স্থাপত্যশৈলীর পূর্ণ রুপের মসজিদ ছাড়াও এখানে একটি দরগা রয়েছে যেটি বাবা আদমের মাজার নামে পরিচিত। লোককথায় আছে যে বাবা আদম শহিদ একটি ধর্মযুদ্ধে নিহত হবার পর তাঁকে এখানে দাফন করা হয়। নির্ভরযোগ্য সূত্রের অভাবে এই দরগার ইতিহাস সঠিকভাবে জানা যায়নি। মসজিদের উঠানের দক্ষিন-পূর্বদিকে একটি নবনির্মিত ছোট দরগা রয়েছে। পূর্বে দরগার উপর কোন ছাদ ছিল না। বর্তমানে অবস্থিত দরগাটি বর্গাকার (যার প্রতিটি বাহু ৭.৬২ মিটার এবং এটিতে কোন শিলালিপি নেই তাই কবে এটি নির্মিত হয়েছিল তারও কোন তারিখের উল্ল্যেখ নেই। দরগার পাশে অবস্থিত কবরটি অতি সাধারণ তাই এটির কোন স্থাপত্যশৈলীর দিক দিয়ে কবরটির কোন গুরুত্ব নেই আর তাই প্রত্নতাত্ত্বিক অধিদফতর কবরটি সংরক্ষণও করছে না।
{:}
)
[1] => Array
(
[name] => Motter Moth
[post_id] => 14403
[post_link] => http://offroadbangladesh.com/places/motter-moth/
[thumb_link] => http://offroadbangladesh.com/wp-content/uploads/2015/08/IMG_20150805_134634250_HDR-300x169.jpg
[post_content] =>
Temple of Motto or Motter Moth (মত্তের মঠ) is located at the village Motto (মত্ত) of Manikganj Sadar Upazila. It is situated at the eastern side of Manikganj (মানিকগঞ্জ) town.
This Moth is about 50-60 feet tall, looks like a Shiva temple. Currently this Moth is abandoned, located beside a pond. A new temple is built near the old one. It is not sure who built that moth or its actual time period.
People says that a prominent Zamindar Ram Krishna Sen (জমিদার রামকৃষ্ণ সেন) lived at Motto Village. Possibly he could built this temple. From the close observation, it is assumed that this Moth could be around 100 years of old, or may be less.
)
[2] => Array
(
[name] => Teota Zamindar Palace
[post_id] => 13757
[post_link] => http://offroadbangladesh.com/places/teota-zamindar-palace/
[thumb_link] => http://offroadbangladesh.com/wp-content/uploads/2015/08/Teota-Zamindar-Palace-2-300x225.jpg
[post_content] =>
Teota Zamindar Palace (তেওতা জমিদার বাড়ী) is located at the Shibalaya (শিবালায়া) Upazila of Manikganj District. This palace is locally known as Teota Rajbari (তেওতা রাজবাড়ি) and Teota Zamindar Bari (তেওতা জমিদার বাড়ী). This palace is possibly over 300 years old. This old dilapidated palace was the home of two brothers named Babu Hemsankar Ray ( বাবু হেমসংকর রায়) and Babu Joy Sankar Ray (বাবু জয় সংকর রায়) who were the ruler of Teota. The whole premise has over 50 rooms. Currently those are occupied by the homeless people.
At the Western side of the building, there is a large pond and beside the pond a temple is located named as Noborotno Temple (নবরত্ন মন্দির). The temple is a four storied building having a glorious example of classical architecture.
The whole palace is situated just beside the bank of mighty river Jamuna. After a few miles from the palace premise, the river merged with another big river, Padma. The palace is a two storied building and from the roof you can easily see the Jamuna river.
This palace is the birth place of Promila Debi (প্রমীলা দেবী), the wife of our national poet Kazi Nazrul Islam (নজরুল ইসলাম). Poet first saw her in this palace when he came here to visit Promila's cousin-Dhiren Sen (ধীরেন সেন).
)
[3] => Array
(
[name] => Deo Bari
[post_id] => 8713
[post_link] => http://offroadbangladesh.com/places/dao-bari/
[thumb_link] => http://offroadbangladesh.com/wp-content/uploads/2015/05/Dao-Bari-11-300x200.jpg
[post_content] =>
There is a significant number of old houses found in Munshiganj district. Which has enriched the historical & Cultural importance of this district among the others in Bangladesh. It’s assumed that in earlier phase it was a prominent center for trading all over the country as it is standing beside the mighty river Meghna. So, historically still this place contains the plenty of evidences of growing business trend at that time.
One of the most old houses built by the Merchant is Deo Bari ( দেউ বাড়ি) at Abdullahpur, Tongibari, Munshiganj. It’s about 120 Years Old Historical House (Adjacent to Pulghata Bridge). Shokti de (শাক্তি দে) and Vokto de (ভক্ত দে) built this 3 storied building. Still 45 rooms found in this derelict building.
The most fascinating part of this house is its brick-work with some fabulous design & decoration. which has become exposed now that the plasters have fallen off at many places.
This building is now on the way of decaying. Many parts of its has already broken because of lack in proper care and conservation. Immediate steps should be taken to preserve it from further destruction.
)
)